১. কৃষিশিক্ষা বিষয়ে পরীক্ষায় প্রশ্ন নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যে প্রশ্নগুলোর উত্তর নির্ভুলভাবে দেওয়া সম্ভব সে প্রশ্নগুলোই নির্বাচন করতে হবে।
২. সবচেয়ে ভালো জানা প্রশ্নোত্তরটি দিয়ে প্রশ্নোত্তর লেখা শুরু করতে হবে। এভাবে পর্যায়ক্রমে প্রশ্নোত্তর লেখা শেষ করবে। উত্তর লেখার সময় point-এর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। point-গুলো সব থাকবে কিন্তু উত্তরটি হবে সংক্ষিপ্ত।
৩. ভুমিকা/প্রারম্ভিক এবং উপসংহার/মন্তব্য পরীক্ষার্থীর নিজস্ব হওয়া বাঞ্ছনীয়। উত্তরের ভাষা হতে হবে সহজ, সরল ও প্রাঞ্জল। অবান্তর এবং অপ্রয়োজনীয় অংশ বাদ দিতে হবে।
৪. পরীক্ষার খাতায় বানানের দিকে কড়া নজর রাখতে হবে। ভুল বানান মানেই পরীক্ষকের বিরাগভাজন হওয়া।
৫. নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নোত্তরে সর্বোচ্চ নম্বর পেতে হলে পাঠ্য বই অবশ্যই আগাগোড়া পড়তে হবে।
৬. পরীক্ষায় যতগুলো প্রশ্নের উত্তর করতে বলা হয়, মানবণ্টন ও নির্ধারিত সময়-এর দিকে খেয়াল রেখে সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। তবে ভুল উত্তর দেওয়ার চেয়ে না দেওয়াই ভালো।
২. সবচেয়ে ভালো জানা প্রশ্নোত্তরটি দিয়ে প্রশ্নোত্তর লেখা শুরু করতে হবে। এভাবে পর্যায়ক্রমে প্রশ্নোত্তর লেখা শেষ করবে। উত্তর লেখার সময় point-এর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। point-গুলো সব থাকবে কিন্তু উত্তরটি হবে সংক্ষিপ্ত।
৩. ভুমিকা/প্রারম্ভিক এবং উপসংহার/মন্তব্য পরীক্ষার্থীর নিজস্ব হওয়া বাঞ্ছনীয়। উত্তরের ভাষা হতে হবে সহজ, সরল ও প্রাঞ্জল। অবান্তর এবং অপ্রয়োজনীয় অংশ বাদ দিতে হবে।
৪. পরীক্ষার খাতায় বানানের দিকে কড়া নজর রাখতে হবে। ভুল বানান মানেই পরীক্ষকের বিরাগভাজন হওয়া।
৫. নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নোত্তরে সর্বোচ্চ নম্বর পেতে হলে পাঠ্য বই অবশ্যই আগাগোড়া পড়তে হবে।
৬. পরীক্ষায় যতগুলো প্রশ্নের উত্তর করতে বলা হয়, মানবণ্টন ও নির্ধারিত সময়-এর দিকে খেয়াল রেখে সবগুলো প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। তবে ভুল উত্তর দেওয়ার চেয়ে না দেওয়াই ভালো।
0 টি মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন